এশিয়ার ১০টি সেরা শহর: ভ্রমণ ও সংস্কৃতির অপূর্ব অভিজ্ঞতা

ডিজিটাল ডেস্ক
প্রকাশ: ২৭ জুলাই ২০২৫, ১৭:১১

জাপানি ঐতিহ্যের প্রাণকেন্দ্র। ১,৬০০–এর বেশি বৌদ্ধ মন্দির, গিয়ন অঞ্চলে গেইশা, চা–অনুষ্ঠান, ফুশিমি ইনারি ও কিংকাকু–জি মন্দির; সব মিলিয়ে যেন এক জীবন্ত জাদুঘর।

গঙ্গার তীরে বিশ্বের প্রাচীনতম শহরগুলোর একটি। আরতি, স্নান, ধূপ–গন্ধ, সরু গলি ও প্রাচীন মন্দির ভারতের আধ্যাত্মিক অভিজ্ঞতার কেন্দ্র।

ইউনেস্কো স্বীকৃত শহর। লণ্ঠন-জ্বলা রাস্তা, ফরাসি–চীনা স্থাপত্য, নদীর ধারে ক্যাফে, সাইকেল ভ্রমণ; প্রতিদিনের জীবনে সংস্কৃতির ছোঁয়া।

পর্বত ও নদীর মাঝে শান্ত শহর। সোনালি মন্দির, ফরাসি–ইন্দোচীন স্থাপত্য, মেকং নদীতে নৌভ্রমণ ও রাতের বাজার; জনসমাগমহীন ঐতিহ্য।

‘পিংক সিটি’ নামে পরিচিত। আম্বার দুর্গ, হাওয়া মহল, সিটি প্যালেস, লোকসংগীত ও রঙিন কাপড়; রাজকীয় ঐতিহ্যের বিস্ফোরণ।

বাইজান্টাইন, রোমান ও অটোমান ঐতিহ্যের মিশ্রণ। ব্লু মস্ক, হায়া সোফিয়া, গ্র্যান্ড বাজার, বসফরাস ভ্রমণ; পূর্ব–পশ্চিমের মিলনস্থল।

স্তূপ, প্রার্থনার পতাকা, দুর্বার স্কয়ার, স্বয়ম্ভুনাথ; নেপালি, বৌদ্ধ ও তিব্বতি সংস্কৃতির মিশ্র শহর।

উচ্চ–তরঙ্গের K–পপ ও ঐতিহ্যবাহী হানোক গ্রাম। গিয়ংবোকগুং, চা–ঘর, হানবক পরিধান; আধুনিকতার মাঝে ঐতিহ্যের ছোঁয়া।

উত্তর থাইল্যান্ডের সাংস্কৃতিক রাজধানী। ৩০০-এর বেশি মন্দির, হস্তশিল্প, ছাতা ও রেশম বয়ন; আসল থাই অভিজ্ঞতা।

ইসলামিক স্থাপত্য, পারস্য ঐতিহ্য ও মধ্য এশিয়ার সংস্কৃতি। ফিরোজা গম্বুজ, মোজাইক–মাদ্রাসা, মিনার; ইতিহাসের বই থেকে উঠে আসা শহর।
এশিয়া মহাদেশের প্রতিটি শহর যেন একেকটি জীবন্ত গল্প। এনডিটিভির সাম্প্রতিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, এশিয়ার কিছু শহর শুধু পর্যটনের জন্য নয়, বরং সংস্কৃতি, ইতিহাস ও জীবনধারার গভীর অভিজ্ঞতা দেওয়ার জন্য অনন্য। নিচে তুলে ধরা হলো সেই ১০টি শহর, যেগুলো ভ্রমণপিপাসুদের জন্য একেকটি স্বপ্নের গন্তব্য।