সৌদি নির্মাণশিল্পে প্রযুক্তির ছোঁয়ায় বাংলাদেশের সম্ভাবনা

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ: ১৩ জুলাই ২০২৫, ০৮:২৬

একসময় নির্মাণ সাইট মানেই ছিল ধুলা, ঝুঁকি আর অগোছালো শ্রম-পরিবেশ। কিন্তু সৌদি আরবের ভিশন-২০৩০ এর গিগা–প্রকল্পগুলোতে এখন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (AI) ছোঁয়ায় বদলে যাচ্ছে সেই চিত্র। আর এই পরিবর্তনের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে viAct-এর মতো প্রযুক্তি, যা শ্রমিকদের কাজের গুণমান, নিরাপত্তা ও দক্ষতাকে নজরদারির মাধ্যমে স্বীকৃতির পর্যায়ে নিয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশের মতো দেশের পরিশ্রমী, সৎ ও শৃঙ্খলাপূর্ণ শ্রমিকরা, যারা দীর্ঘদিন ধরে সৌদি নির্মাণশিল্পে অবদান রেখে চলেছেন, তাদের জন্য এই AI প্রযুক্তি একটি নীরব বিপ্লবের দরজা খুলে দিয়েছে। আগে যেখানে শ্রমিকের দক্ষতা নির্ধারিত হতো কেবল সুপারভাইজারের চোখে, এখন AI–ভিত্তিক ভিডিও অ্যানালিটিক্সের মাধ্যমে কাজের গতি, নিরাপত্তাবোধ, নিয়ম অনুসরণ; সবকিছু ডেটাভিত্তিক মূল্যায়ন করা সম্ভব। এই প্রযুক্তি শ্রমিকের আচরণ বুঝতে পারে; যেমন- PPE না পরা, নিষিদ্ধ এলাকায় প্রবেশ, কিংবা ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থানে কাজ করা। ফলে যারা নিয়ম মেনে কাজ করেন, দক্ষতা দেখান, সততা বজায় রাখেন, তাদের স্বয়ংক্রিয়ভাবে স্বীকৃতি, প্রশংসা ও পদোন্নতির সুযোগ তৈরি হয়। বাংলাদেশি শ্রমিকদের জন্য এটি একটি গেম-চেঞ্জার। কারণ, তারা সাধারণত নিয়ম-অনুগত, পরিশ্রমী ও দ্রুত শেখার সক্ষমতাসম্পন্ন। AI-এর মাধ্যমে তাদের দক্ষতা প্রমাণের সুযোগ তৈরি হলে তারা উচ্চ বেতন, স্থায়ী নিয়োগ ও প্রশিক্ষণ সুবিধা পেতে পারেন। এমনকি ভবিষ্যতে AI-ভিত্তিক দক্ষতা স্কোরের ভিত্তিতে ভিসা বা নিয়োগের অগ্রাধিকারও পাওয়া যেতে পারে। এই প্রযুক্তি শুধু নজরদারি নয়, বরং মানব-বিচক্ষণতার সহায়ক। এটি শ্রমিককে নিরাপদ রাখে, দক্ষতা তুলে ধরে এবং কাজের স্বচ্ছতা নিশ্চিত করে। ফলে বাংলাদেশি শ্রমিকদের জন্য সৌদি শ্রমবাজারে একটি নতুন মর্যাদার অধ্যায় শুরু হতে পারে। তথ্যসূত্র: আরব নিউজ
একসময় নির্মাণ সাইট মানেই ছিল ধুলা, ঝুঁকি আর অগোছালো শ্রম-পরিবেশ। কিন্তু সৌদি আরবের ভিশন-২০৩০ এর গিগা–প্রকল্পগুলোতে এখন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (AI) ছোঁয়ায় বদলে যাচ্ছে সেই চিত্র। আর এই পরিবর্তনের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে viAct-এর মতো প্রযুক্তি, যা শ্রমিকদের কাজের গুণমান, নিরাপত্তা ও দক্ষতাকে নজরদারির মাধ্যমে স্বীকৃতির পর্যায়ে নিয়ে যাচ্ছে।
বাংলাদেশের মতো দেশের পরিশ্রমী, সৎ ও শৃঙ্খলাপূর্ণ শ্রমিকরা, যারা দীর্ঘদিন ধরে সৌদি নির্মাণশিল্পে অবদান রেখে চলেছেন, তাদের জন্য এই AI প্রযুক্তি একটি নীরব বিপ্লবের দরজা খুলে দিয়েছে। আগে যেখানে শ্রমিকের দক্ষতা নির্ধারিত হতো কেবল সুপারভাইজারের চোখে, এখন AI–ভিত্তিক ভিডিও অ্যানালিটিক্সের মাধ্যমে কাজের গতি, নিরাপত্তাবোধ, নিয়ম অনুসরণ; সবকিছু ডেটাভিত্তিক মূল্যায়ন করা সম্ভব।
এই প্রযুক্তি শ্রমিকের আচরণ বুঝতে পারে; যেমন- PPE না পরা, নিষিদ্ধ এলাকায় প্রবেশ, কিংবা ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থানে কাজ করা। ফলে যারা নিয়ম মেনে কাজ করেন, দক্ষতা দেখান, সততা বজায় রাখেন, তাদের স্বয়ংক্রিয়ভাবে স্বীকৃতি, প্রশংসা ও পদোন্নতির সুযোগ তৈরি হয়।
বাংলাদেশি শ্রমিকদের জন্য এটি একটি গেম-চেঞ্জার। কারণ, তারা সাধারণত নিয়ম-অনুগত, পরিশ্রমী ও দ্রুত শেখার সক্ষমতাসম্পন্ন। AI-এর মাধ্যমে তাদের দক্ষতা প্রমাণের সুযোগ তৈরি হলে তারা উচ্চ বেতন, স্থায়ী নিয়োগ ও প্রশিক্ষণ সুবিধা পেতে পারেন। এমনকি ভবিষ্যতে AI-ভিত্তিক দক্ষতা স্কোরের ভিত্তিতে ভিসা বা নিয়োগের অগ্রাধিকারও পাওয়া যেতে পারে।
এই প্রযুক্তি শুধু নজরদারি নয়, বরং মানব-বিচক্ষণতার সহায়ক। এটি শ্রমিককে নিরাপদ রাখে, দক্ষতা তুলে ধরে এবং কাজের স্বচ্ছতা নিশ্চিত করে। ফলে বাংলাদেশি শ্রমিকদের জন্য সৌদি শ্রমবাজারে একটি নতুন মর্যাদার অধ্যায় শুরু হতে পারে।
তথ্যসূত্র: আরব নিউজ