Logo
×

Follow Us

ইউরোপ

পর্তুগালে কাজের অনুমতিপত্র পাওয়ার প্রক্রিয়া

Icon

অনলাইন ডেস্ক

প্রকাশ: ০৭ আগস্ট ২০২৫, ১১:৪৭

পর্তুগালে কাজের অনুমতিপত্র পাওয়ার প্রক্রিয়া

পর্তুগাল ২০২৫ সালে বিদেশি কর্মীদের জন্য কাজের অনুমতিপত্র (Work Permit Visa) প্রক্রিয়াকে আরো সহজ ও দ্রুত করেছে, বিশেষ করে বাংলাদেশি নাগরিকদের জন্য। এখন মাত্র ২০ দিনের মধ্যে ভিসা পাওয়া সম্ভব, যা আগ্রহী কর্মীদের জন্য একটি বড় সুযোগ।

ভিসার ধরন ও যোগ্যতা:

পর্তুগালে কাজের জন্য বিভিন্ন ধরনের ভিসা রয়েছে, যেমন:

- D1 Work Visa: যারা পর্তুগালের কোনো প্রতিষ্ঠানে চাকরির অফার পেয়েছেন

- D3 Skilled Visa: উচ্চ দক্ষতাসম্পন্ন পেশাজীবীদের জন্য

- Digital Nomad Visa: অনলাইনভিত্তিক কাজের জন্য

- Job Seeker Visa: যারা পর্তুগালে গিয়ে চাকরি খুঁজতে চান

বাংলাদেশি নাগরিকদের জন্য D1 ভিসা সবচেয়ে উপযোগী, যার জন্য একটি বৈধ চাকরির অফার এবং পর্তুগিজ নিয়োগকর্তার সহায়তা প্রয়োজন। চাকরির মেয়াদ ১৮৩ দিনের বেশি হতে হবে এবং মাসিক বেতন কমপক্ষে ৭২৫ ইউরো হতে হবে।

আবেদনের ধাপসমূহ:

- চাকরি নিশ্চিত করা: পর্তুগালের কোনো প্রতিষ্ঠানে চাকরি পেতে হবে।

- নিয়োগকর্তার ভূমিকা: নিয়োগকর্তা ভিসা আবেদনের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র প্রস্তুত করবে।

- ভিসা আবেদন জমা: সংশ্লিষ্ট দূতাবাসে আবেদন জমা দিতে হবে।

- অনুমোদনের অপেক্ষা: সাধারণত ২০ দিনের মধ্যে অনুমোদন পাওয়া যায়।

- ভিসা প্রাপ্তি ও যাত্রা: অনুমোদনের পর ভিসা নিয়ে পর্তুগালে যাত্রা করা যাবে।

পর্তুগাল কেন?

- শক্তিশালী অর্থনীতি: প্রযুক্তি, স্বাস্থ্যসেবা, পর্যটন খাতে চাকরির সুযোগ।

- উচ্চ জীবনমান: কম খরচে উন্নত জীবনযাত্রা।

- সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য: ঐতিহাসিক স্থাপনা, সমুদ্রতট ও জীবনধারা।

২০২৫ সালে পর্তুগাল বিদেশি কর্মীদের জন্য দরজা খুলে দিয়েছে, যা বাংলাদেশিদের জন্য একটি সুবর্ণ সুযোগ। 

তথ্যসূত্র: এনআইএফ পর্তুগাল ডট নেট

Logo