এশিয়া মহাদেশে রয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে মনোমুগ্ধকর দ্বীপগুলো, যেখানে প্রকৃতি, সংস্কৃতি ও বিনোদনের অপূর্ব মিশ্রণ দেখা যায়। ইকোনমিক টাইমসের প্রতিবেদন অনুযায়ী, এই দ্বীপগুলো পর্যটকদের জন্য আদর্শ গন্তব্য। কখনো অ্যাডভেঞ্চার, কখনো শান্তি, আবার কখনো বিলাসবহুল অবকাশ।
বালি, ইন্দোনেশিয়া
বালি শুধু সমুদ্রসৈকতের জন্য নয়, বরং এর ঐতিহ্যবাহী মন্দির, ধানক্ষেত, শিল্প ও সংস্কৃতির জন্যও বিখ্যাত। এখানে স্থানীয় উৎসব, গ্রাম্য জীবন ও বিশ্বমানের ওয়েলনেস রিট্রিট উপভোগ করা যায়।
মালদ্বীপ
ভারত মহাসাগরের এই দ্বীপপুঞ্জে রয়েছে স্বচ্ছ জলরাশি, প্রবাল প্রাচীর, ওভারওয়াটার ভিলা এবং রোমান্টিক পরিবেশ। স্নরকেলিং ও ডাইভিংয়ের জন্য এটি অন্যতম সেরা জায়গা।
কোহ সামুই, থাইল্যান্ড
এই দ্বীপে রয়েছে নারিকেল গাছঘেরা সৈকত, ঝরনা, বিগ বুদ্ধা মন্দির এবং ফিশারম্যান’স ভিলেজের মতো জনপ্রিয় বাজার। ওয়েলনেস রিট্রিট ও নাইটলাইফের জন্যও এটি বিখ্যাত।
পালাওয়ান, ফিলিপাইন
এখানে রয়েছে চুনাপাথরের পাহাড়, নীল জলরাশি ও জীববৈচিত্র্যে ভরপুর পরিবেশ। এল নিডো ও করোন অঞ্চলে দ্বীপ-ভ্রমণ, স্নরকেলিং ও ডাইভিংয়ের সুযোগ রয়েছে।
সিয়ারগাও, ফিলিপাইন
ফিলিপাইনের সার্ফিং রাজধানী হিসেবে পরিচিত এই দ্বীপে রয়েছে শান্ত লেগুন, পাথরের পুকুর ও ডাইভিং স্পট। প্রকৃতির সঙ্গে একান্তে সময় কাটাতে চাইলে এটি আদর্শ।
ওকিনাওয়া, জাপান
জাপানের দক্ষিণে অবস্থিত এই দ্বীপে রয়েছে উষ্ণ আবহাওয়া, ঐতিহ্যবাহী উৎসব, ইতিহাসভিত্তিক স্থান এবং সমুদ্রজীবন উপভোগের সুযোগ।
কোহ লিপে ও কোহ তাও, থাইল্যান্ড
কোহ লিপে ‘থাইল্যান্ডের মালদ্বীপ’ নামে পরিচিত, যেখানে রয়েছে সাদা বালি, প্রবাল প্রাচীর ও শান্ত পরিবেশ। কোহ তাও ডাইভিং ও স্নরকেলিংয়ের জন্য বিখ্যাত।
ফু কুয়ক, ভিয়েতনাম
ভিয়েতনামের সবচেয়ে বড় দ্বীপ, যেখানে রয়েছে সৈকত, বনভূমি ও স্থানীয় সংস্কৃতির ছোঁয়া। সাও বিচ, ফু কুয়ক ন্যাশনাল পার্ক ও ডুয়ং ডং-এর নাইট মার্কেট পর্যটকদের আকর্ষণ করে।
logo-1-1740906910.png)