
বিক্ষোভ থেকে পরিণত সহিংসতা গড়িয়েছে মৃত্যুর মিছিলে। এরপরই সরকারবিরোধী আন্দোলনে রূপ নিয়েছে জেন-জিদের প্রতিবাদ কর্মসূচি। তীব্র আন্দোলনের জেরে পদত্যাগ করেছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী। নিরাপত্তাজনিত কারণে নেপালে সব ফ্লাইট বাতিল করা হয়েছে। বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ এই অপ্রত্যাশিত পরিস্থিতির জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছে।
৯ সেপ্টেম্বর দ্বিতীয় দিনের মতো কাঠমান্ডুর রাস্তায় নামেন বিক্ষোভকারীরা। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে রাস্তায় বিক্ষোভকারীর সংখ্যাও বাড়ে।
এছাড়া পার্লামেন্ট ভবনের বাইরে জড়ো হন অনেক বিক্ষোভকারী। তাদের ছত্রভঙ্গ করার চেষ্টা করতে গিয়ে কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপ করে সশস্ত্র পুলিশ।
জরিপ বিভাগের ভবনের বাইরের অংশে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়েছে এবং ধোঁয়ার মেঘে আশপাশের এলাকা ভরে গেছে।
এদিকে বিক্ষোভ শুরুর পর থেকে এ পর্যন্ত পদত্যাগ করেছেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী কে পি শর্মা ওলিসহ তিনজন মন্ত্রী।
৮ সেপ্টেম্বর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রমেশ লেখক পদত্যাগ করেছিলেন। এরপর কৃষি ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী রাম নাথ অধিকারী এবং পানি সরবরাহ বিভাগের মন্ত্রী প্রদীপ ইয়াদভ পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন।
তথ্যসূত্র: যমুনা টিভি